Sunday, July 24, 2016

যৌনাঙ্গাদির সংস্থান ও ক্রিয়া

যৌনাঙ্গাদির সংস্থান ও ক্রিয়া

অতঃপর স্থুল যৌন অঙ্গ সমূহের কিছু পরিচয় দেওয়া দরকার। এই পরিচয়খানিকটা দিয়ে না রাখলে কোন কথাই গুছিয়ে বলার বা বোঝার সুবিধা হবে না। যদিও নিজের নিজের গোপনাঙ্গের কথা সবারই জানা তবুও সবাই হয়ত সব কিছু স্পষ্টভাবে জানে না। নিজের চোখে দেখা আর বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখে জানা—এই দুয়ের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।
পুরুষ ও নারী__ উভয়ের যৌনাঙ্গ সম্বন্ধে সম্যক জ্ঞান থাকা উচিত। তাতে দু’তরফ থেকেই অনেক অসুবিধা দূর হয়।
প্রথমে খুব সংক্ষেপে পুরুষের যৌনাঙ্গ সম্পর্কে বলা যাক। পুরুষের প্রধান যৌনাঙ্গ তার শরীরের বাইরে বেরিয়েথাকা পুরুষাঙ্গকেই বোঝায়। সংস্কৃত ভাষায় এর সুললিত সুন্দর নামও আছে অনেক, আবার বাংলা চলতি নামও আছে। সংস্কৃত নামের মধ্যে দুটি বহুল প্রচলিত নাম হলো, শিশ্ন, সাধনদন্ড। কিন্তু এর মধ্যে কোনটিরই তেমন প্রচলন নাথাকায় আমরা একে ঐসব নামে উল্লেখ না করে শুধু পুরুষাঙ্গ বা লিঙ্গ বলব।


বিয়ের প্রথম রাতে যেভাবে স্ত্রীকে চরম উত্তেজিত করবেন... ৫টি টিপ্স.

এই এক লিঙ্গের দ্বারা আমাদের দুই কাঝয়। এ হলো একাধারে মূত্র ও শুক্রত্যাগের যন্ত্র। এমনই এক অদ্ভুত ব্যবস্থায় প্রকৃতির যথেষ্টই যে মৌলিকতা প্রকাশ পেয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। মূত্রের সঙ্গে বেরিয়ে আসে শরীরের যত বর্জ্য ক্লেদ পদার্থ,আর শুক্রের সঙ্গে নির্গত হয় নশ্বর দেহ থেকে তৈরি একঅবিনশ্বর বীজ পদার্থ, যা মানুষকে দেয় সৃষ্টির আনন্দ, প্রমাণ করে জীবনের অমরত্ব। প্রকৃতিক বিধানে পুরুষের জন্য- নিকৃষ্ট এবং উৎকৃষ্টের একটাই নির্গমন পথ।

দৈহিক মিলনের সময় বাড়ানোর কৌশল

পুরুষ-লিঙ্গ লম্বাটে মাংসস্তস্তের মতো একরূপ নরম পদার্থ, উপরে পাতলা চামড়ার আবরণ দিয়ে ঢাকা। সাধারণত বিশ্রামের অবস্থায় এটি প্রায় তিন চার ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা থাকে, কিংবা তার চেয়ে কম থাকে। কিন্তু উত্তেজিত হলে তখন আকারে বেড়ে গিয়ে ছয় –সাত ইঞ্চি পরিমাণেও লম্বা হয়ে দাঁড়ায়। তখন এর পরিধিও শান্ত অবস্থায় চেয়ে খানিকটা বেড়ে আরও মোটা হয়ে যায়। শান্ত অবস্থায় দেখলে মনে হবে এটি বুঝি খুবই নরম মাংসের তৈরি, আর উত্তেজিত কঠিন অবস্থায় দেখলে মনে হবে যে এর ভিতরে শক্ত হাড় আছে। কিন্তু বাস্তবিক এর মধ্যে হাড়ও নেই কিংবা মাংসও নেই। আসলে এটি আগাগোড়া স্পঞ্জের মতো জালিযুক্ত একরূপ পদার্থ দিয়ে গড়া। সেই স্পঞ্জ-পদার্থের জালির গায়ে গায়ে অসংখ্য এলোমেলো রক্তশিরা আছে। সেখানে রক্ত এসে জমে। ঐ রক্তশিরার মধ্যে ছিপির মতো একরকম কোষ। প্রয়োজন হলে সেগুলি ফুলে উঠলেই সেখানে রক্ত জমে আর তা সরে যেতে পারে না। সহজ অবস্থায় রক্তের চলাচল তার মধ্যে খুবইকম থাকে, সেইজন্য লিঙ্গটি তখন চুপসে এবং কুঁকড়ে নরমহয়ে থাকে। কিন্তু উত্তেজনা ঘটলেই তখন ওর সমস্ত শিরাগুলি এবং স্পঞ্জের

নারীকে যৌন উত্তেজিত করার চারটি সুত্র

অতঃপর স্থুল যৌন অঙ্গ সমূহের কিছু পরিচয় দেওয়া দরকার। এই পরিচয়খানিকটা দিয়ে না রাখলে কোন কথাই গুছিয়ে বলার বা বোঝার সুবিধা হবে না। যদিও নিজের নিজের গোপনাঙ্গের কথা এই শূন্য কোষগুলির মধ্যে রক্ত এসে জমা হয় এবং চাপ সৃষ্টি করে। এই রক্তের প্রবাহ লিঙ্গের কোষ থেকে স্রে গেলে লিঙ্গের দৃঢ়তা নষ্ট হয়ে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসে।

1st time fucking for virgin

ভিতরকার জালি গুলি রক্তে ভরাট হয়ে টইটম্বুর হয়ে উঠে। তারই ফলে লিঙ্গটি তখন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।স্পঞ্জের মতো কোন চোপসানো জিনিসের মধ্যে অনেকখানি রক্ত ভরে দিলে তখন সেটা যথাসাধ্য ফুলে উঠবেই। মনে করোসাইকেলের চাকার রবার টিউবের মধ্যে যদি হাওয়ার বদলে পাম্প করে অনেকখানি জল ভরে দেওয়া যায়, তাহলে সেটা তৎক্ষণাৎ ফুলে টাইট হয়ে যাবে। আবার জলটা বের করে দিলেইসেটা চুপসে গুটিয়ে নরম হয়ে যাবে। পুরুষ-লিঙ্গের মধ্যে জলের বদলে রক্তের দ্বারা এই কাজটাই হয়ে থাকে। এটিবিশেষ প্রয়োজন , কারণ এমনি শক্ত হয়ে না উঠলে ঐ অঙ্গটি স্ত্রী যোনির মধ্যে সহজে ঢুকতেও পারে না, আর সবেগে শুক্রও নিঃসরণ করতে পারে না। শুক্র বের করে দেবার পরেই এর কাজ ফুরিয়ে যায়। তখন উত্তেজনাও কমে যায়, আর ছিপির মতো কোষগুলি

Free porn diminutive legal age teenager

সঙ্কুচিত হয়ে যাওয়াতে জমানো রক্তের স্রোতও সেখানে থেকে সরে যায়। উত্তেজনাটা প্রথমে জাগে মনে। আর মনই স্নায়ুর দ্বারা সাড়া পাঠিয়ে লিঙ্গকে এমনিভাবে উত্তেজিত ও কঠিন করে।
লিঙ্গের গোড়াটা থাকে তলপেটের নিচকার হাড়ের কাছাকাছি। লিঙ্গের নিচেই রয়েছে অন্ডকোষ। লিঙ্গের সুমুখদিকের লাল মসৃণ অংশটি হলো ওর মুন্ডু। এই মুন্ডুটি যৌন সুখানুভূতিরচরম স্থান। যোনির ভিতরে প্রবেশের পর ঘর্ষণের দ্বারাএটি আরো উত্তেজিত হলে তখন আক্ষেপ সহকারে শুক্র নির্গত করে। ওর মুখের কাছে একটি ছিদ্র। ঐ ছিদ্র দিয়েই মূত্র শুক্র নির্গত হয়। মুণ্ডুটি মুখ থেকে পিছনে দিকে একটু মোটা হয়ে উচু কিনারা নিয়ে স্কন্ধদেশে শেষ হয়েছে। তার পিছনেই একটু খাঁজ কাটা খালের মতো লিঙ্গের গলদেশ। মুন্ডুটি যে পাতলা চামড়া দিয়ে ঢাকা থাকে সেই চামড়াটিকে বলে ছত্র। ইচ্ছা করলে এই চামড়াটি ছাড়ানো যায়,রবং কারো কারো পক্ষে এটা আপনা হতে ছাড়ানোই থাকে। মুন্ডুটির পিছনে লিঙ্গের গলদেশে একরকম তৈলাক্ত পদার্থ জম্মায়, তাকে ইংরেজিতে বলে স্মেগমা। এটি যাতে বেশি না জমতে পারে সেজন্য ঐ অংশটি প্রত্যহ ধুয়ে পরিস্কার রাখতে হয়।

A boy and his girlfriend

লিঙ্গের মধ্য দিয়ে সরাসরি ওর মুখ পর্যন্ত চলে এসেছে মূত্রবাহী একটি সরু নালিপথ। মূত্র ওশুক্র এই পথেই বেরিয়ে আসে। তবে এমন ব্যবস্থা করা আছে যাতে মূত্র ও শুক্র একসঙ্গে বেরুতে না পারে। যখন শুক্র আসে তখন মূত্র আসেনা, যখন মূত্র আসে তখন শুক্র আসে না।
এর পরে পুরুষের আরো বিশেষ যৌন অঙ্গ অণ্ডকোষস্থ মুষ্ক দুটি। ওর কথা আমরা ইতিপূর্বেই একবারবলেছি। মুষ্ক বা অন্ড দুটি প্রায় ডিম্বাকৃতি । দুই মুষ্ক অন্ডকোষের ভিতর দুই পৃথক খোপে স্বতন্ত্র হয়ে থাকে, মাঝখানে থাকে একটি ব্যবধান। বাম দিকের অন্ডটি সাধারণত ডান দিকের চেয়ে একটু বড় হয়। পুরুষের এই যৌন গ্ল্যান্ড দুটি যৌবন থেকে বার্ধক্য পর্যন্ত শুক্র এবংশুক্রকীটরূপী পিতৃবীজ সৃষ্টি করতেই নিযুক্ত থাকে।






  • কাম পাগল মেয়ে বাবাকে পটিয়ে চুদিয়ে নিল - meye babake potiye chudiye nilo
  • একটি সত্যি ধর্ষণ এর গল্প
  • আমি একজন খুব কামুকি মেয়ে
  • আমার স্তনে টিপে টিপে amar dudh tipe tipe bangl sex story
  • আমার ছাত্রের বাবার রাম চোদন খাচ্ছিলাম amar chatreyer baba r ram chodon khachillam Bnagla Sex Story
  • আমাকে আজকে প্রান ভরে চুদবে amake ajke pran vore chudbe banglas sex story
  • আবার ও অফিসের ভিতর ধর্ষণ
  • তুমিতো দুইবার বের করেছ, তুমি আর কিছু করতে পারবা?
  • শিক্ষিকার কাছে চোদন বিদ্যা শিক্ষা – My first Sex teacher
  • ছোটমা কে চুদে আমার হোল ঠাণ্ডা করলাম
  • বুড়ি চোদার মজা
  • "আমার প্রথম দেহ দান"
  • এই প্রথম ওর দুধ দেখলাম – দারুন চোখা আর ভরাট



  • No comments:

    Post a Comment